Allah Pak Declares, “Perish to the hands of abu lahab and perish he. His wealth and his children (etc) will not benefit him. Soon he will be burned

Allah Pak Declares, “Perish to the hands of abu lahab and perish he. His wealth and his children (etc) will not benefit him. Soon he will be burned in a fire of blazing flame and his wife too (who carries wood).” The way abu lahab was devastated for making ill comments toward Noor-e-Mujassam, Habeebullah, Huzur Pak Swallallahu ‘Alaihi Wa Sallam, similarly those who would make derogatory statements against Huzur Pak Swallallahu 'Alaihi Wa Sallam would also be ruined through divine retributions like abu lahab. That is an expression of the endless blessings, honour and dignity of Huzur Pak Swallallahu Alaihi Wa Sallam
Prime Point of Allah’s attention, Imam and Mujtahid of the age, Imamul Aimmah, Kutubul A’alam, Awladur Rasool, Habeebullah and Mamduh Hajrat Murshid Qibla ‘Alaihis Salaam of Rajarbagh Darbar Shareef said, “Allah Has bestowed countless blessings, honour and dignity upon Huzur Pak Swallallahu Alaihi Wa Sallam.” Allah Declares, “O My Habeeb, Huzur Pak Swallallahu Alaihi Wa Sallam! I have raised the position of You and Your Jikr (dignity and honour).”

Mujaddidey A’zwam Mamduh Hajrat Murshid Qibla ‘Alaihis Salaam says, “Allah Pak Rabbul A’alamin created everything only for the cause of Habeebullah, Huzur Pak Swallallahu Alaihi Wa Sallam. In this regard, Hadis-i-Qudsi has the reference that, “O My Habeeb Swallallahu Alaihi Wa Sallam! Except You, whatever is available, I have created all only for Your sake.”
Mujaddidey A’zwam Mamduh Hajrat Murshid Qibla ‘Alaihis Salaam says, ‘Hadis-i-Qudsi has further reference that Allah Declares, “I have taken You as ‘Khwalil’ and ‘Habeeb’.”

Mujaddidey A’zwam Mamduh Hajrat Murshid Qibla ‘Alaihis Salaam says, “That’s the reason Allah Pak never tolerates anything that affects the endless honour and dignity of Noor-e-Mujassam, Habeebullah, Huzur Pak Swallallahu Alaihi Wa Sallam. ‘Sura Lahab’ in the Qur'an Shareef is its direct proof. Allah, in this Sura Does say, “Perish to the hands of abu lahab and perish he. His wealth and his children (etc) will not benefit him. Soon he will be burned in a fire of blazing flame and his wife too (who carries wood). Na'oozubillah!”
Mujaddidey A’zwam Mamduh Hajrat Murshid Qibla ‘Alaihis Salaam says, "The background of Sura ‘Lahab’ is that, when Allah Said, "O My Habeeb Swallallahu Alaihi Wa Sallam! Please make Your close relatives fearful of I.” Then Rwasoolullah Swallallahu Alaihi Wa Sallam asked the Quraysh to assemble near the Safa mountain. Once everybody gathered, Rwasoolullah Swallallahu Alaihi Wa Sallam questioned, “You Quraysh people! If I say that there is a band of enemies waiting in ambush on the other side of this hill to annihilate you, will you believe it?” They all replied, “Surely we will. Because we know, You are Al-Ameen, Truthful!” Then Huzur Pak Swallallahu 'Alaihi Wa Sallam continues, "Let me warn you from the severe punishments of the hereafter. Abandon idolatry and start doing ibadah (worship) of One Allah. Only then you shall be relieved of the jahannam and enter Jannah". Stern Kaafir abu lahab instantly reacted, ‘tabban laka’: meaning that ‘perish you.’ (Na’oozubillah!). Having said so, abu lahab left.

Mujaddidey A’zwam Mamduh Hajrat Murshid Qibla ‘Alaihis Salaam says, “Allah did not at all tolerate those awkward and insolent words of abu lahab affecting the solemn dignity of Rwasoolullah Swallallahu Alai Wa Sallam. Allah Pak, as an outcome, sent ‘Sura Lahab’ describing the destruction and severe consequences of abu lahab.

Mujaddidey A’zwam Mamduh Hajrat Murshid Qibla ‘Alaihis Salaam says, “Not only the severe punishments fixed for abu lahab in the hereafter for his slanderous words against the endless dignity of Huzur Pak Swallallahu Alaihi Wa Sallam, but Allah Pak also arranged for the only worldly punishment, the death penalty to abu lahab for such audacity."

Mujaddidey A’zwam Mamduh Hajrat Murshid Qibla ‘Alaihis Salaam says, ‘abu lahab didn’t participate in the Jihad of Badr because Noor-e-Mujassam, Habeebullah, Huzur Pak Swallallahu Alaihi Wa Sallam Declared beforehand that there shall be 11 casualties out of 14 major leaders of the kaafirs in the Jihad of Badr. It was well known to abu lahab that whatever Noor-e-Mujassam, Rwasoolullah Swallallahu Alaihi Wa Sallam remarked would come true. He refrained from joining for fear of life. But even after that he could not escape death. There was a hitch between abu lahab and the Quraysh seven days after the jihad. In that abu lahb got a strike on his head from one of the Quraysh. That injury picked up gangrene and ultimately his whole body was affected by leprosy. It was horrible and stinking! His relatives could not bear it anymore and abandoned him far away in a jungle where he succumbed to death. He was eaten up and vanished by wild animals. That’s the way Allah awarded harsh punishment of death sentence to abu lahab, the worst of the kaafirs, one who was critical of and insolent toward Noor-e-Mujassam, Habeebullah, Huzur Pak Swallallahu Alaihi Wa Sallam."

Mujaddidey A’zwam Mamduh Hajrat Murshid Qibla ‘Alaihis Salaam says, “The gist is-it is the responsibility of all of us to recognize the endless dignity and honour of Noor-e-Mujassam, Habeebullah Huzur Pak Swallallahu Alaihi Wa Sallam and show proper and appropriate Ta’azim and Taqrim (Respect and reverence) to Huzur Pak Swallallahu Alaihi Wa Sallam and gain the actual contentment of Allah Pak and Huzur Pak Swallallahu Alaihi Wa Sallam.”

█║▌│█│║▌║││█║▌│║█║▌ © Al-Ihsan | Al-Ihsan.
Read more ...

সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম,সাইয়্যিদে ঈদে আকবর অর্থাৎ কুল-কায়িনাতের সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ১৪


সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম,সাইয়্যিদে ঈদে আকবর অর্থাৎ কুল-কায়িনাতের সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ১৪৩৩ হিজরী আসন্ন

মহান আল্লাহ পাক তিনি হাদীছে কুদসী শরীফ-এ ইরশাদ করেন, ‘হে আমার হাবীব! আমি যদি আপনাকে সৃষ্টি না করতাম তবে আসমান-যমীন, লওহ-কলম কোনো কিছুই সৃষ্টি করতাম না।’
সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর মাস সাইয়্যিদুশ শুহুর, শাহরুল আ’যম মাহে রবীউল আউয়াল শরীফ নিকটবর্তী।
মুসলিম দেশসহ বিশ্বের সব সরকারের উচিত, এ মাসের মর্যাদা-মর্তবা সম্পর্কে দেশবাসীকে সম্যক অবগত করিয়ে সাধ্য-সামর্থ্য অনুযায়ী খুশী প্রকাশ করা ও করানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
পাশাপাশি মহাসমারোহে পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম পালনের সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণ করা, সর্বোচ্চ বাজেট বরাদ্দ করা ও পর্যাপ্ত ছুটির ব্যবস্থা করা।
যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি “আসন্ন সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর অর্থাৎ কুল-কায়িনাতের সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ১৪৩৩ হিজরীর” গুরুত্ব ও নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশী প্রকাশ করা যে কত বড় নিয়ামত সে উপলক্ষে আলোচনাকালে বলেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশী প্রকাশ করার মাঝেই মাখলুকাতের কামিয়াবী নিহিত। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি উম্মাহকে জানিয়ে দিন, আল্লাহ পাক তিনি ফজল-করম এবং রহমত হিসেবে উনার প্রিয়তম হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে হাদিয়াস্বরূপ দিয়েছেন সেজন্য তারা যেন খুশি প্রকাশ করে।” (সূরা ইউনুস : আয়াত শরীফ ৫৮)

মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালামগণ উনাদের মুবারক আগমন ও বিদায় এবং বিশেষ ঘটনা সংঘটিত হওয়ার দিন তথা মাস উম্মাহর জন্য ঈদ বা খুশির অন্তর্ভুক্ত।

মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যে কোনো লোক, যে কোনো সময়, যে কোনো নিয়ামত লাভ করলে সে সন্তুষ্ট হয়, খুশি প্রকাশ করে। পরীক্ষার ফল প্রকাশ পেলে পরীক্ষার্থীরা এত খুশি হয় যে, তাদের খুশি প্রকাশের জন্য মিষ্টি কেনার কারণে দেশের সমস্ত মিষ্টি শেষ হয়ে যায়। একটা সাধারণ দুনিয়াবী কারণে যদি মানুষ এত খুশি হয় তাহলে যিনি আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ উপলক্ষে এ মাসে তা হলে কতটুকু খুশি প্রকাশ করতে হবে। এ মাসে যার যতটুকু তাওফীক রয়েছে, যেভাবে তাওফীক রয়েছে ঠিক ততটুকু সেভাবে দিয়ে সে খুশি প্রকাশ করবে; তা হলে তার জন্যে কামিয়াবী রয়েছে। অথচ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হলেন নিয়ামতে কুবরা। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “তোমাদেরকে যে নিয়ামত দেয়া হয়েছে তা তোমরা আলোচনা কর, প্রকাশ কর।” (সূরা দোহা : আয়াত শরীফ ১১) এ আয়াত শরীফ সম্পর্কে উল্লেখ্য যে, নিয়ামতে কুবরা বা সবচাইতে বড় নিয়ামত হচ্ছেন সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। কারণ কায়িনাত যদি উনাকে না পেত তাহলে আল্লাহ পাক উনাকেও পেত না।

মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হালে সরকারিভাবে পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উদযাপন করা হয়। ভিআইপি রাস্তায় কিছু রঙিন পতাকা, ব্যানার ইত্যাদি টানানো হয়। বিচ্ছিন্নভাবে অন্তঃসারশূন্য কিছু মাহফিল, সেমিনার ইত্যাদির ব্যবস্থা করা হয় এবং একেই যথেষ্ট বলে মনে করা হয়। অথচ তুলনামূলক তথ্যে দেখা যায়, এদেশে রবীন্দ্র, নজরুলের স্মরণসহ অন্যান্য অনুষ্ঠানে যে বিপুল অর্থ ব্যয় করা হয় তার চেয়ে অনেক কম অর্থ কেবল নয় বরং কম উৎসাহ ও কম আয়োজনের দ্বারা যেনোতেনোভাবে ১২ই রবীউল আউয়াল শরীফ-এর মতো পবিত্র দিনটিকে অতিক্রান্ত করা হয়। অথচ ঈমানের একান্ত দাবির কারণেই শুধু এ মুবারক দিনেই কেবল নয় বরং পুরো মাসে সরকারি বেসরকারি সর্বমহলে সর্বোচ্চ বাজেট বরাদ্দ করে অত্যান্ত খুশীর সাথে, ব্যাপক আয়োজনে, বিপুল উৎসাহে, গভীর মূল্যায়নে, স্বতঃস্ফূর্তভাবে পালিত হওয়া ফরজের অন্তর্ভুক্ত।

মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যেহেতু বাংলাদেশের ৯৭ ভাগ জনগণ মুসলমান, প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী মুসলমান। পাশাপাশি বাংলাদেশে ইসলামকে রাষ্ট্র দ্বীন ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বাংলাদেশ সরকারের জন্য আলাদাভাবে দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- হাবীবুল্লাহ, নূরে মুজাসসাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আগমনী মাস তথা শাহরুল আ’যম মাহে রবীউল আউয়াল শরীফ উপলক্ষে সারাদেশব্যাপী ব্যাপক ও শান শওকতপূর্ণ কর্মসূচি গ্রহণ এবং যথাযথ তা’যীম-তাকরীম ও শান-শওক্বতের সাথে পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালনের সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

এছাড়া সকল মুসলিম ও অমুসলিম সরকারের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- সারা বিশ্বব্যাপী শাহ্রুল আ’যম, রবীউল আউয়াল শরীফ ও সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে পরিপূর্ণ তা’যীম-তাকরীম, আদব-মুহব্বত ও খুশী এবং শান শওকতের সাথে সার্বিক ব্যবস্থা নেয়া এবং সেলক্ষ্যে সবদেশে কমপক্ষে এক মাসব্যাপী অর্থাৎ সম্পূর্ণ রবীউল আউয়াল শরীফ-এ ছুটি প্রদান করা। যাতে সকলেই কুল-কায়িনাতের সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ, সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যথাযথভাবে পালন করতে পারে।

Read more ...

মীলাদ শরীফ নতুন কোনো বিষয় নয়; বরং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারাই মীলাদ শরীফ-এর মজলিস করেছেন- যা অসংখ্য হাদীছ শরীফ দ্বারা সুস্পষ


মীলাদ শরীফ নতুন কোনো বিষয় নয়; বরং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারাই মীলাদ শরীফ-এর মজলিস করেছেন- যা অসংখ্য হাদীছ শরীফ দ্বারা সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত।

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক তিনি ও উনার হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উপর ছলাত পাঠ করেন। হে ঈমানদারগণ! তোমরাও উনার প্রতি ছলাত ও সালাম পাঠ কর অত্যন্ত আদব ও শরাফত-এর সাথে।মীলাদ শরীফ নতুন কোনো বিষয় নয়; যা অসংখ্য হাদীছ শরীফ দ্বারা সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত।অতএব, মীলাদ শরীফকে অস্বীকার করা মূলত হাদীছ শরীফকে অস্বীকার করা যা কাট্টা কুফরী এবং জাহান্নামী হওয়ার কারণ।
যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি কুরআন শরীফ-এ ‘সূরা আহযাব’-এর ৫৬ নম্বর আয়াত শরীফ-এ ইরশাদ ফরমান, “নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক তিনি ও উনার হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উপর ছলাত পাঠ করেন। হে ঈমানদারগণ! তোমরাও উনার প্রতি ছলাত ও সালাম পাঠ কর পাঠ করার মতো।” বস্তুত বান্দার প্রতি মহান আল্লাহ পাক উনার সরাসরি নির্দেশ হচ্ছে তারাও যেন হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি ছলাত ও সালাম পাঠ করেন অত্যন্ত আদব ও শরাফত-এর সাথে।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার ছানা-ছিফত করা যেরূপ অশেষ রহমত ও বরকতের কারণ তদ্রƒপ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র জীবনী মুবারক নিয়ে আলোচনা করা, ছানা-ছিফত বর্ণনা করাও অসংখ্য ফযীলতের কারণ। বলা হয়ে থাকে যে, ‘আল্লাহ রব্বুল আলামীন উনার কুরআন শরীফ-এর প্রত্যেকটি আয়াত শরীফ-এ উনার পেয়ারা হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছানা-ছিফত বা প্রশংসা করেছেন।’ সুবহানাল্লাহ!
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মীলাদ শরীফই হচ্ছে- প্রকৃতপক্ষে আখিরী রসূল, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছানা-ছিফত ও জীবনী মুবারক আলোচনা করা ও উনার প্রতি ছলাত-সালাম পাঠ করা। হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, “যে ব্যক্তি আমার উপর একবার ছলাত পাঠ করবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তার উপর দশটি রহমত নাযিল করবেন, দশটি গুনাহ মাফ করবেন এবং দশটি মর্যাদা বৃদ্ধি করবেন।” ‘তিরমীযী শরীফ’-এ আরো বলা হয়েছে, “ওই ব্যক্তিই ক্বিয়ামতের দিন আমার সবচেয়ে নিকটে থাকবে, যে আমার প্রতি অধিক মাত্রায় ছলাত পাঠ করবে।”
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছানা-ছিফত বর্ণনা করতে গিয়ে মহান আল্লাহ পাক তিনি ‘সূরা আলাম নাশরাহ’ সূরায় ইরশাদ করেন, “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি আপনার আলোচনা বা প্রশংসাকে সমুন্নত করেছি।” সুবহানাল্লাহ!
হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত আছে যে, আখিরী রসূল, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, “যে আমার আলোচনা করবে, তার জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার রহমতের দরজা খুলে দেয়া হবে এবং তার জন্য আমার সুপারিশ ওয়াজিব হবে।” সুবহানাল্লাহ!
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা সকলে একত্রিত হয়ে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র জীবনী মুবারক নিয়ে আলোচনা তথা মীলাদ শরীফ পাঠ করেছেন, উনার ছানা-ছিফত বা প্রশংসা বর্ণনা করেছেন। যেমন এ প্রসঙ্গে “কিতাবুত তানবীর ও সুবুলুল হুদা” নামক কিতাবদ্বয়ে উল্লেখ আছে, হযরত আবু দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত যে, তিনি একদিন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে হযরত আমির আনসারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার ঘরে গেলেন। সেখানে সকলেই ক্বিয়াম করে ছলাত ও ছালাম পাঠ করে নূরে মুজাসসাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বসালেন। তখন তিনি সেখানে দেখতে পেলেন যে, হযরত আমির আনসারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার নিজ সন্তানাদি ও আত্মীয়-স্বজনদের একত্রিত করে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ উপলক্ষে আলোচনা করছেন। এটা দেখে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অত্যন্ত খুশি হলেন এবং বললেন, “হে আমির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু! নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি আপনার জন্য উনার রহমতের দ্বার উন্মুক্ত করেছেন। সকল হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা আপনার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করছেন। আর আপনার ন্যায় এরূপ আমল যারা করবে তাঁরাও আপনার ন্যায় নাজাত পাবে।” সুবহানাল্লাহ!
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হাদীছ শরীফ-এ আরো বর্ণিত আছে যে, “একদিন হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি সেখানকার সকল লোকদেরকে উনার নিজ ঘরে একত্রিত করে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ সম্পর্কে আলোচনা করেন, যা শুনে উপস্থিত সকলেই আনন্দ চিত্তে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উপর ছলাত ও সালাম পাঠ করলেন। এমন সময় হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সেখানে উপস্থিত হলেন। তখন সেখানে সকলেই ক্বিয়াম করে ছলাত ও সালাম পাঠ করে নূরে মুজাসসাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বসালেন। তখন তিনি উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে বললেন, আপনাদের জন্য আমার শাফায়াত ওয়াজিব হয়ে গেল।” সুবহানাল্লাহ!
অতএব, এ হাদীছ শরীফ দু’খানা দ্বারা সুস্পষ্টভাবেই প্রমাণিত হয় যে, স্বয়ং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা মীলাদ শরীফ-এর মজলিস করেছেন। আর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উক্ত মীলাদ শরীফ মাহফিলকে শুধু সমর্থনই করেননি; বরং ফযীলত বর্ণনা করে উম্মতদেরকে মীলাদ শরীফ-এর মজলিস করার জন্য উৎসাহিত করেছেন। (সুবহানাল্লাহ)
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ আলোচনা করা, উনার ছানা-ছিফত বা প্রশংসা তথা মীলাদ শরীফ পাঠ করা মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব উনাদের উভয়ের তরফ থেকে নাজাত ও শাফায়াত এবং চির সন্তুষ্টি লাভেরও অন্যতম কারণ।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- মীলাদ শরীফ নতুন কোনো বিষয় নয়; বরং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারাই মীলাদ শরীফ-এর মজলিস করেছেন এবং স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উপস্থিত হয়ে মীলাদ শরীফ মাহফিলের ফাযায়িল-ফযিলত বর্ণনা করে বেশি বেশি করার জন্য উৎসাহিত করেছেন। যা অসংখ্য হাদীছ শরীফ দ্বারা সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত। অতএব, মীলাদ শরীফকে অস্বীকার করা মূলত হাদীছ শরীফকে অস্বীকার করা যা কাট্টা কুফরী এবং জাহান্নামী হওয়ার কারণ।
Read more ...