পবিত্র ১২ রবীউল আউওয়াল শরীফই হচ্ছেন-
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুমহান বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার সঠিক তারিখ

ধর্মব্যবসায়ী, মুনাফিক, ভণ্ড শ্রেণীর কিছু লোক মানুষকে ধোঁকা দেয়ার জন্য বলে থাকে- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ উনার তারিখ নিয়ে মতভেদ আছে। তাই মতভেদযুক্ত বিষয়ে আমল করা যাবে না। অর্থাৎ পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা যাবে না। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!
আসলে এই বাতিল ফিরক্বাগুলো মুনাফিক হওয়ার কারণে সত্য বিষয় গোপন করে। দেখুন, ছহীহ পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার তারিখ, বার, মাস সবই বর্ণনা করা আছে। হাফিযে হাদীছ হযরত আবু বকর ইবনে আবী শায়বা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি যেটা বিশুদ্ধ সনদে বর্ণনা করেন-

ﻋﻦ ﻋﻔﺎﻥ سليم بن حيان ﻋﻦ ﺳﻌﻴﺪ ﺑﻦ ﻣﻴﻦ ﻋﻦ ﺟﺎﺑﺮ ﻭﺍﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﻗﺎﻝ ﻭﻟﺪ ﺭﺳﻮﻝ ﺻﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ ﻋﺎﻡ ﺍﻟﻔﻴﻞ ﻳﻮﻡ ﺍﻻﺛﻨﻴﻦ ﺍﻟﺜﺎﻧﻲ ﻋﺸﺮ ﻣﻦ ﺷﻬﺮ ﺭﺑﻴﻊ ﺍﻻﻭﻝ

অর্থ: হযরত আফফান রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার হতে বর্ণিত, তিনি হযরত ছালিম ইবনে হাইয়্যান রহমতুল্লাহি আলাইহি থেকে তিনি হযরত সাঈদ ইবনে মীনা রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণনা করেছেন যে, হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু আনহু ও হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু আনহু উনারা বলেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ ঘটে হস্তি বাহিনী বর্ষের সুমহান ১২ রবীউল আউওয়াল শরীফ ইছনাইনিল আযীম শরীফ।” (দলীল: মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বা; বুলুগুল আমানী শরহিল ফতহুর রব্বানী, ২য় খ- ১৮৯ পৃষ্ঠা; বিদায়া ওয়ান নিহায়া, ৩য় খ- ১০৯ পৃষ্ঠা, প্রকাশনা- দারূল ফিকর, বৈরূত লেবানন)
উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার রাবীগণ অত্যন্ত ছেকাহ বা বিশ্বস্ত। রাবীগণের নাম ও উনাদের সম্পর্কে রিজাল বিশারদগণ কি বলেছেন আসুন দেখা যাক। উপরোক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার সনদে রাবীগণ হচ্ছেন- হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু আনহু, হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু আনহু, সাঈদ ইবনে মীনা রহমতুল্লাহি আলাইহি এবং হযরত আফফান রহমতুল্লাহি আলাইহি।
সনদের উপরের দু’জনতো ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু আনহু, উনাদের তো কোনো তুলনা নেই। অপর তিন জন রাবী সাঈদ ইবনে মীনা রহমতুল্লাহি আলাইহি হযরত ছালিম ইবনে হাইয়্যান রহমতুল্লাহি আলাইহি থেকে তিনি ও হযরত আফফান রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাদের সম্পর্কে রিজালের কিতাবে বলা হয়েছে- উচ্চ পর্যায়ের নির্ভযোগ্য ইমাম, ছিকাহ, তীক্ষè স্মরণ শক্তিসম্পন্ন, বিশ্বস্ত এবং নির্ভরযোগ্য, দৃঢ় প্রত্যয়সম্পন্ন ব্যক্তিত্ব।” (দলীল: খুলাছাতুত তাহযীব ২৬৮ পৃষ্ঠা, ত্বাকরীবুত তাহযীব, ২য় খ- ১২৬ পৃষ্ঠা)
শুধু তাই নয়, ছহীহ হাদীছ শরীফ উনার অন্য সনদেও এ বিষয়ে হাদীছ শরীফ উল্লেখ আছে। হযরত ইমাম হাকিম নিশাপুরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি এ প্রসঙ্গে উনার কিতাবে উল্লেখ করেন,
“হযরত আল্লামা ইবনে ইসহাক রহমতুল্লাহি আলাইহি (তাবেয়ী) তিনি বলেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ১২ রবীউল আউওয়াল শরীফ পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন।”
হযরত ইমাম হাকিম রহমতুল্লাহি আলাইহি ও হযরত ইমাম যাহাবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনারা বলেন- উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফখানা ছহীহ। (দলীল: আল মুস্তাদরাকে হাকিম ২য় খ- ৬৫৯ পৃষ্ঠা- কিতাবুল মানাকিব অধ্যায়, হাদীছ শরীফ নম্বর ৪১৮২)
সুতরাং আমরা ছহীহ পবিত্র হাদীছ শরীফ থেকে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার তারিখ জানতে পারলাম। এবার আসুন দেখা যাক, পরবর্তী উলামায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিমগণ উনারা এ বিষয়ে কি বলেছেন। বিখ্যাত ইতিহাসবিদ ও আলিম হযরত আল্লামা ইবনে ইসহাক রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, “সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন আমুল ফিল বা হস্তী বাহীনির বছর সম্মানিত ১২ রবীউল আউওয়াল শরীফ রাতের শেষ ভাগে।” (দলীল: কিতাবুল ওয়াফা পৃষ্ঠা ৮৭। লেখক- আল্লামা ইবনে জাওজী রহমতুল্লাহি আলাইহি, প্রকাশনা- দারূল কুতুব ইসলামীয়া, বৈরূত লেবানন)
হাফিযে হাদীছ হযরত ইমাম কুস্তালানি রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, প্রসিদ্ধ মত অনুসারে নিশ্চয়ই সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ১২ রবীউল আউওয়াল শরীফ ইছনাইনিল আযীম বা সোমবার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। ...১২ রবীউল আউওয়াল শরীফ তারিখে পবিত্র মক্কা শরীফ উনার অধিবাসীদের মধ্যে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার দিবসে উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার স্থান যিয়ারত করার আমল বর্তমান অবধি জারি রয়েছে।” (দলীল: শরহুল মাওয়াহেব, ১ম খন্ড ২৪৮ পৃষ্ঠা)
বিখ্যাত ইতিহাসবিদ হযরত ইমাম ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, “সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ আমুল ফিল বা হস্তী বাহিনীর বছর রাতের শেষ ভাগে তিনি পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন।” (দলীল: সিরাতে ইবনে হিশাম, ১ম খন্ড ১৫৮ পৃষ্ঠা)
ঐতিহাসিক হযরত ইবনে খালদুন রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, “সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমুল ফিল বা হস্তী বাহিনীর বছর সুমহান ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ রাতে অর্থাৎ ছুবহে ছদিকের সময় পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। তখন ছিলো বাদশাহ নাওয়াশেরের শাষণকাল।” (দলীল: সিরাতে নববীয়া, ৮১ পৃষ্ঠা)
হযরত ইমাম জারির তাবারী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, “সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমুল ফিল বা হস্তী বাহিনীর বছর মহাসম্মানিত ১২ই রবীউল আউওয়াল রাতের শেষ ভাগে অর্থাৎ ছুবহে ছদিকের সময় পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন।” (দলীল: তারিখে ওমুম ওয়াল মুলক, ২য় খন্ড ১২৫ পৃষ্ঠা)
হযরত ইমাম ইবনে কাছীর রহমতুল্লাহি আলাইহি ও হযরত ইমাম যুরকানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনারা বলেন, “জমহুর উলামায়ে কিরাম উনাদের নিকট সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের তারিখ হিসেবে ‘মহাপবিত্র ১২ রবীউল আউওয়াল শরীফ’ই প্রসিদ্ধ। মহাপবিত্র ১২ রবীউল আউওয়াল শরীফ তারিখেই সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের সুমহান দিবস হিসাবে সবাই পালন করে আসছেন।” (দলীল: বিদায়া ওয়ান নিহায়া, ৩য় খন্ড ১০৯ পৃষ্ঠা, শরহুল মাওয়াহেব ২য় খন্ড ২৪৮ পৃষ্ঠা)
উপমহাদেশের বিখ্যাত আলিম ও পবিত্র হাদীছ শরীফ বিশারদ হযরত শায়েখ আব্দুল হক মুহাদ্দিস দেহলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, “সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের তারিখ হিসেবে ‘সম্মানিত ১২ রবীউল আউওয়াল শরীফ তারিখ’ই মশহুর। পবিত্র মক্কা শরীফ উনার অধিবাসীদের আমল হলো- উক্ত তারিখে উনারা সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের স্থান যিয়ারত করতেন।” (দলীল: মা-সাবাতা বিস সুন্নাহ ৮১ পৃষ্ঠা)
তিনি আরো বলেন, “প্রসিদ্ধ সীরাতবিদদের মতে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ হয়েছে হস্তীবর্ষের ৫০ দিন পর। এ মতই সর্বাধিক প্রসিদ্ধ যে- তা ছিলো পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার সম্মানিত ১২ তারিখ। প্রসিদ্ধ আলিম ও ইতিহাসবিদগণ উনারা এ বিষয়ে ঐকমত্য স্থাপন করেছেন।” (দলীল: মা-সাবাতা বিস সুন্নাহ, ৮১ পৃষ্ঠা)
উক্ত কিতাবে আরো বর্ণিত আছে, “সমস্ত মুসলমানগণ এ বিষয়ের উপর ইজমা করেছেন বা একমত হয়েছেন যে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাপবিত্র ১২ রবীউল আউওয়াল শরীফ তারিখে পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন।” (দলীল: মা-সাবাতা বিস সুন্নাহ ৮২ পৃষ্ঠা)
শুধু তাই নয়, বর্তমানে যেসব গুমরাহ ওহাবী সালাফী বাতিল ফিরক্বারা সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার তারিখ মহাসম্মানিত ১২ রবীউল আউওয়াল শরীফ উনাকে অস্বীকার করে, তাদের গুরু লা-মাযহাবী নওয়াব সিদ্দীক হাসান খান ভুপালি সে তার কিতাবে লিখেছে, “সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন পবিত্র মক্কা শরীফে খ্রিস্টান বাদশাহ আবরাহার হস্তী বাহিনীর বছর পবিত্র ১২ রবীউল আউওয়াল শরীফে ছুবহে ছাদিকের সময়, এটার উপর হযরত উলামায়ে কিরাম উনারা একমত হয়েছেন এবং এটা হযরত ইবনে জাওযী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেছেন ও ঐকমত্য পোষণ করেছেন।” (দলীল: শামামাতুর আনবার ইয়ার ফি মাওলিদে খায়রিল বারিয়াহ, ৭ পৃষ্ঠা)
সুতরাং এত স্পষ্ট এবং বিশুদ্ধ দলীল থাকার পরও সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার তারিখ সম্মানিত ১২ রবীউল আউওয়াল শরীফ নিয়ে বিরোধিতা করা সুস্পষ্ট বিভ্রান্তি ও গুমরাহীর নামান্তর।
█║▌│█│║▌║││█║▌│║█║▌
-আল্লামা সাইয়্যিদ মুহম্মদ নূর উদ্দীন পলাশ। © আল ইহসান.নেট | al-ihsan.net

Uswatun Hasanah

0 comments:

Post a Comment