সাইবার যুদ্ধে ভারতকে নাস্তানুবাদ করছে বাংলাদেশী হ্যাকাররা
বাংলাদেশীদের দখলে প্রায় ত্রিশ হাজার ভারতীয় ওয়েবসাইট
এ যুদ্ধ সীমান্ত হত্যাসহ ভারতের সব নীল আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতীকী যুদ্ধ
এ বিজয় গোটা বাংলাদেশের বিজয়
এখনও আক্রমণ চলছেই। ইতোমধ্যে বাংলাদেশী হ্যাকার গ্রুপগুলোর দখলে রয়েছে প্রায় ত্রিশ হাজারের মত ভারতীয় ওয়েবসাইট।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স (বিএসএফ) কর্তৃক নিরীহ বাংলাদেশী হত্যার প্রতিবাদে ‘বাংলাদেশ ব্লাকহ্যাট হ্যাকারস’ (বিবিএইচএইচ) প্রথমে ভারতের বিরুদ্ধে সাইবার যুদ্ধ ঘোষণা করে। এখন পর্যন্ত দেশের বৃহত্তর প্রায় ১০টি হ্যাকার গ্রুপ একাত্মতা ঘোষণা করে কাজ করে যাচ্ছে।
শত শত ইন্ডিয়ান সাইট এখন বাংলাদেশি হ্যাকারদের হাতে এবং সে সাইটগুলোতে ঝুলছে ফেলানির লাশের ছবি। এ ছাড়া প্রায় হাজারখানেক ফেসবুক একাউন্ট ও প্রায় ৫০০ ইন্ডিয়ান টুইটার একাউন্ট এখন বাংলাদেশিদের হাতে। এগুলো থেকে অনবরত সীমান্তে অযাচিত ভাবে বাংলাদেশীদের হত্যার প্রতিবাদ করে যাওয়া হচ্ছে।
অপরদিকে ভারতীয়রা প্রায় ৫০টি বাংলাদেশি সরকারি সাইটসহ ১৫০টির বেশি বাংলাদেশি সাইট তাদের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে, এ ছাড়া ‘ইন্ডীশেল’ নামে এক ভারতীয় হ্যাকার গ্রুপের নেতৃত্বে প্রায় ৫০টি ভারতীয় হ্যাকার গ্রুপ বাংলাদেশের সাইবার আকাশ ধ্বংস করার প্রত্যয় ব্যক্ত করে। কিন্তু এ সাইবার যুদ্ধে ভারতের তুলনায় বাংলাদেশ অনেক বেশী এগিয়ে।
এদিকে, বর্তমান বাংলাদেশ ব্ল্যাকহ্যাট হ্যাকার্স বাংলানিউজকে তাদের অবস্থান ও কর্মকা-ের ব্যাখ্যা দিয়ে একটি বিবৃতি পাঠিয়েছে। তারা বলেছে-
“আমরা বাংলাদেশ ব্ল্যাকহ্যাট হ্যাকার। ভারতে সীমান্ত হত্যা বন্ধে আমরা সম্প্রতি ভারতীয় ওয়েবসাইটগুলোতে ব্যাপক আক্রমণ শুরু করেছি। আমাদের খারাপ কোনো উদ্দেশ্য নেই, আমরা সীমান্তে বিএসএফ এর হাতে মরতে চাই না। চাই মানুষের মতো বাঁচতে, বিএসএফ-এর কাছে কুত্তার মতো গুলি খেয়ে মরতে চাই না। সীমান্তে যাতে নিরীহ মানুষকে আর মরতে না হয় সে দাবিতে আমরা সাইবার যুদ্ধ শুরু করেছি।
হ্যালো বাংলাদেশের নাগরিকরা, আমরা বাংলাদেশ ব্লাকহ্যাট হ্যাকারস। এখন সময় আমাদের চোখ খুলবার। বিএসএফ ১ হাজারেরও বেশি বাংলাদেশি নাগরিককে হত্যা করেছে, তাদের গুলিতে আহত হয়েছে আরও ৯৮৭ বাংলাদেশি। অপহৃত হয়েছে হাজারো মানুষ। এটি মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ। তারা অবিচার করছে। সংকটময় এ মুহূর্তে বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে আমাদের কিছু দায়িত্ববোধ রয়েছে, আমরা চাই ভারত সরকার নিরপরাধ বাংলাদেশিদের হত্যা করা বন্ধ করুক। নতুবা আমরা ভারতীয়দের বিরুদ্ধে সাইবার যুদ্ধ শুরু করবো। এটি চলতেই থাকবে।”
বাংলাদেশের ‘বাংলাদেশ সাইবার আর্মি’, ‘বিডি ব্ল্যাকহ্যাট হ্যাকারস’, ‘এক্সপায়ার সাইবার আর্মি’ এই তিনটি হ্যাকার দল এই সাইবার-যুদ্ধে নেতৃত্ব দিচ্ছে।
উল্লেখ্য, ‘বাংলাদেশি হ্যাকারদের সমর্থন দিয়েছে আন্তর্জাতিক হ্যাকার দল ‘অ্যানোনিমাস’। এ ছাড়া পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া ও সৌদি আরবের শক্তিশালী হ্যাকাররা বাংলাদেশি হ্যাকারদের সমর্থন দিয়ে গতকাল থেকে ভারতীয় সাইটে আক্রমণ করছেন।
বাংলাদেশের সঙ্গে আরো যোগ দিয়েছে মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, পাকিস্তান, লিবিয়া এবং থাইল্যান্ডের হ্যাকাররাও।
উল্লেখ্য, টিপাইমুখ বাঁধ নির্মাণে ভারতের চুক্তি থেকেই যেন প্রতিরোধ এবং আক্রমণের মাত্রা বেড়েছে।
প্রসঙ্গত: সাইবার যুদ্ধে বাংলাদেশী হ্যাকারদের এ রকম তীব্র আক্রমণ এবং বিপুল বিজয় কয়েকটি বিষয় প্রতিভাত করে।
প্রথমত: বাংলাদেশের প্রতি ভারতের সীমান্ত হত্যাসহ টিপাইমুখ বাঁধ তথা ট্রানজিট কোনোটাই বাংলাদেশের জনগণ ভালভাবে নেয়নি। নিতে পারে না। কিন্তু জনগণের সেই ক্ষোভ যখন সরকার প্রতিফলিত করতে পারেনি তখন জনগণ সরকারের প্রতি আস্থা হারিয়েছে এবং বর্তমান সাইবার যুদ্ধে ভীষণ আক্রমণ দ্বারাই জনগণ ভারতের প্রতি তাদের চরম আক্রমণাত্মক মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে।
দেখা যাচ্ছে স্বাধীনতাকামী বাংলাদেশীদের অন্তরে অন্যায়ের প্রতিবাদ করা, দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করার প্রত্যয় আজন্ম। সেক্ষেত্রে কী পাকিস্তান অথবা কী বিশাল বপু ভারত সবই তুচ্ছ। সবই নগন্য। বরং খরকুটোর মত ভেসে যাওয়ার উপযুক্ত। (সুবহানাল্লাহ)
প্রমাণিত হচ্ছে- বাংলাদেশ আয়তনে ছোট অথবা প্রযুক্তিতে পিছিয়ে থাকলেও প্রজ্ঞায় এবং পরিচালনায় ভারতের থেকে অনেক এগিয়ে। কারণ ৯৭ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশের উপর রয়েছে খাছ খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ!)
অপরদিকে ৯৭ ভাগ মুসলমানের এদেশের প্রতি মুসলিম সমর্থনও স্বভাবজাত এবং ঐতিহাসিক সত্য। বর্তমান সাইবার যুদ্ধেও বাংলাদেশের পাশে এসে দাড়িয়েছে সউদী আরব, পাকিস্তান, মালয়েশিয়াসহ আফ্রিকার অনেক মুসলিম দেশ।
এই ঐতিহাসিক ঘটনা থেকে ভারতের শিক্ষা নেয়া দরকার। যে সে যেন বাংলাদেশকে কখনই ক্ষুদ্র জ্ঞান না করে। অপরদিকে ৯৭ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত বাংলাদেশীদেরও চেতনাদীপ্ত হওয়া দরকার। যে ঈমানী বলে বলীয়ান হলে বাংলাদেশ টিপাইমুখী বাঁধ, সীমান্ত হত্যাসহ সব ভারতীয় আগ্রাসনেরই দাঁতভাঙ্গা জবাব দিতে পারবে। বরং ভারতকে নাস্তানুবাদ করে দিতে পারবে। (সুবহানাল্লাহ!)
মূলত এসব অনুভূতি ও দায়িত্ববোধ আসে ইসলামী অনুভূতি ও প্রজ্ঞা থেকে। আর তার জন্য চাই নেক ছোহবত তথা ফয়েজ তাওয়াজ্জুহ। যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবতেই সে মহান ও অমূল্য নিয়ামত হাছিল সম্ভব। মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের তা নছীব করুন। (আমীন)
তথ্যসূত্র:█║▌│█│║▌║││█║▌│║█║▌ © দৈনিক আল ইহসান | দৈনিক আল ইহসান.
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘তোমরা কাফির ও মুনাফিকদের অনুসরণ করো না।’
আজ যারা ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’ পালন করবে তারা ইহুদী-নাছারাদের অনুসরণ করার কারণে কুফরী করবে।
কারণ, ইসলামের দৃষ্টিতে মুসলমানদের জন্য ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’ বা ‘ভালোবাসা দিবস’ পালন করা সম্পূর্ণরূপে নাজায়িয, হারাম ও কুফরী।
আর হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে, যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল রাখবে সে ব্যক্তি সে সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত বলে গণ্য হবে অর্থাৎ তার হাশর-নশর তাদের সাথে তথা ইহুদী-নাছারাদের সাথেই হবে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশে ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’র প্রবর্তক হলো- যুদ্ধাপরাধী, দুর্নীতিবাজ, মুসলমান নামধারী মুনাফিক, নীতিভ্রষ্ট এক সাংবাদিক।
তাই মুসলমানদের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে,
কাফির, মুনাফিক ও বিধর্মীদের দ্বারা প্রভাবিত না হয়ে; ভ্যালেন্টাইন ডে’সহ সর্বপ্রকার কুফরী ও হারাম প্রথা থেকে বিরত থাকা ও বিরত রাখা।
যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে বলেন, আজ যারা ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’ পালন করবে তারা কুফরী করবে। বাংলাদেশে ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’ প্রবর্তনের পিছনে রয়েছে পাশ্চাত্য গোলাম, যুদ্ধাপরাধী ও মহাদুর্নীতিবাজ কাফির ও বিধর্মীদের অর্থাৎ ইহুদী ও নাছারাদের একান্ত ফরমাবরদার ও বিশেষ তল্পীবাহক এবং সুবিধাভোগী মুসলমান নামধারী এক মুনাফিক। এটা এদেশের মুসলমানদের মুসলমানিত্ব নির্মূলের গভীর ষড়যন্ত্র। মুসলমানদের জন্য এ গভীর ষড়যন্ত্র সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং তা থেকে বিরত থাকা ও প্রতিহত করা ফরয-ওয়াজিব।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, তথাকথিত ভালোবাসা দিবস মূলত নোংরামীর বিস্তারের দিবস। পাশ্চাত্যে ভালোবাসা দিবস প্রচলনের পেছনে ছিলো ব্যবসায়ীদের স্বার্থ। পাশাপাশি এদেশে তা প্রবর্তনের পেছনে আছে ইহুদী ও খ্রিস্টানদের সুদূরপ্রসারী ইসলাম বিরোধী স্বার্থ।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পশ্চিমাদের খাছ গোলাম, মুনাফিক শফিক রেহমান পশ্চিমাদের কাছে আরো প্রিয় এবং এদেশের হুজুগে মাতা বাঙালিদের কাছে একটি তথাকথিত সংস্কৃতির প্রচলনের প্রবক্তা সাজার উদ্দেশ্যে ও তার কাঙ্খিত বাহবা কুড়ানোর লক্ষ্যে ১৯৯৩ সালে তার সাপ্তাহিক ‘যায়যায়দিন’ পত্রিকার মাধ্যমে তথাকথিত ভালোবাসা দিবসের প্রবর্তন ঘটিয়েছে। তবে শুধু শফিক রেহমানই নয় তার সাথে এর পেছনে সুযোগ-সন্ধানী ইসলামবিদ্বেষী মহলের বিবিধ স্বার্থ কাজ করেছে, করছে।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ভালোবাসা দিবসের ইতিহাস খুঁজতে গিয়ে ঞযব হবি ঊহপুপষড়ঢ়বধফরধ ইৎরঃধহহরপধ ও ঊহপুপষড়ঢ়বফরধ অসবৎরপধহধসহ আরো বহু রেফারেন্স থেকে জানা যায়, “রোমান এক খ্রিস্টান পাদ্রি সেন্ট ভ্যালেন্টাইন। চিকিৎসা বিদ্যায় সে ছিলো অভিজ্ঞ। খ্রিস্টধর্ম প্রচারের অভিযোগে ২৭০ খ্রিস্টাব্দে রোমের সম্রাট দ্বিতীয় ক্লডিয়াসের আদেশে ভ্যালেন্টাইনকে মৃত্যুদ- দেয়া হয়। সে যখন বন্দি ছিলো তখন তরুণ-তরুণীরা তাকে ভালোবাসা জানিয়ে জেলখানায় জানালা দিয়ে চিঠি ছুড়ে দিতো। বন্দি অবস্থাতেই সেন্ট ভ্যালেন্টাইন জেলারের অন্ধ মেয়ের দৃষ্টিশক্তি ফিরিয়ে দেয়ার চিকিৎসা করে। মেয়েটির সঙ্গে তার সম্পর্ক গড়ে উঠে। মৃত্যুর আগে মেয়েটিকে লেখা এক চিঠিতে সে লিখে যে, “ফ্রম ইউর ভ্যালেন্টাইন।” অনেকের মতে, সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের নামানুসারেই পোপ প্রথম জুলিয়াস ৪৯৬ খ্রিস্টাব্দে ১৪ ফেব্রুয়ারিকে ‘সেন্ট ভ্যালেন্টাইন ডে’ হিসেবে ঘোষণা দেয়।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বর্ণিত ইতিহাস দ্বারা এটাই প্রমাণিত হয় যে, তথাকথিত ভালোবাসা দিবস কখনোই এদেশীয় অর্থাৎ বাঙালি সংস্কৃতির অংশ ছিলো না। আর মুসলমানদের সংস্কৃতি তো নয়ই। বরং তা সম্পূর্ণরূপেই বিজাতীয়, বিধর্মীয় তথা পশ্চিমা ইহুদী-নাছারাদের প্রবর্তিত নিয়মনীতি, তর্জ-তরীক্বা যা অনুসরণ করা মুসলমানদের জন্য কাট্টা হারাম ও শক্ত কবীরা গুনাহ। এছাড়া তথাকথিত ভালোবাসা দিবসের নামে মূলত চলে বেপর্দা-বেহায়াপনার নির্লজ্জ উৎসব। যাতে ইবলিস শয়তানের ওয়াসওয়াসা থাকে ও নফস বা প্রবৃত্তির উদ্দামতা যুক্ত হয়। যা কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ মুতাবিক শক্ত কবীরাহ গুনাহ এবং পরকালে এসব কাজের জন্য কঠিন শাস্তি পেতে হবে তথা জাহান্নামে যেতে হবে। এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, “যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল রাখে সে তাদের দলভুক্ত এবং তার হাশর-নশর তাদের সাথেই হবে।” অর্থাৎ যারা কথিত ভালোবাসা দিবস পালন করবে তাদের হাশর-নশর ইহুদী-নাছারা তথা বিধর্মীদের সাথেই হবে। নাঊযুবিল্লাহ!
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- আজ যারা ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’ পালন করবে তারা কুফরী করবে, আর তাদের হাশর-নশর ইহুদী-নাছারা তথা বিধর্মীদের সাথেই হবে। কারণ, ইসলামের দৃষ্টিতে মুসলমানদের জন্য ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’ বা ‘ভালোবাসা দিবস’ পালন করা সম্পূর্ণরূপে নাজায়িয, হারাম ও কুফরী। তাই মুসলমানদের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে, কাফির ও বিধর্মীদের দ্বারা প্রভাবিত না হয়ে; ভ্যালেন্টাইন ডে’সহ সর্বপ্রকার কুফরী ও হারাম প্রথা থেকে বিরত থাকা ও বিরত রাখা।
-০-
তথ্যসূত্র:█║▌│█│║▌║││█║▌│║█║▌ © দৈনিক আল ইহসান | দৈনিক আল ইহসান.
Allah Pak Declares, “Do not follow the kaafir and munafiq (hypocrites)”.Those who will celebrate ‘valentines day’, woul commit kufri.
Allah Pak Declares, “Do not follow the kaafir and munafiq (hypocrites)”.Those who will celebrate ‘valentines day’, woul commit kufri. Today observing the so-called ‘valentines day’ only spreads nastiness. It was commercial interest that worked behind introducing ‘valentine’s day’ in the west. In Bangladesh, the designer of this day is one corrupt war-criminal, an exclusive agent of the jamat alliance and a bootlicker and compliant to that alliance, digressed from principles and an opportunist journalist. 150 millions of Muslims and the pro-liberation force of the country should not be influenced by his words. Celebrating ‘valentine’s day’ is totally forbidden and harwaam according to Islam. This is a deep conspiracy of eradicating Muslim spirit from this country.
Prime Point of Allah’s attention, Imam and Mujtahid of the age, Imamul Aimmah, Kutwubul A’alam, Awladur Rwasool, Habeebullah, Mamduh Hadrat Murshid Qibla ‘Alaihis Salaamof Rajarbagh Darbar Shareef, Dhaka said, “Those who shall celebrate valentines day today shall commit kufri today. Behind introducing valentines day in Bangladesh, there remains one Shefik Rehman, digressed from principles and a follower of the west, a war-criminal and a highly corrupt journalist who is an exclusive agent of the jamat alliance and a bootlicker and compliant to that alliance, and the interests of the jew and christians. This is a deep conspiracy of eliminating Muslim spirit from this land. Muslims should be aware of such nasty schemes and refraining from and guarding against them should be Fard-Wajib for them.”
Mujaddidey A’azwam Hadrat Murshid Qibla ‘Alaihis Salaam says, “Celebrating the so-called valentines day basically spreads no message of love but vulgarity. It was the interest of the business community to introduce ‘valentine’s day’ in the west. But in Bangladesh, it is Shefik Rehman, a compliant of the west and the long term anti-Islamic interests of the jews and christians. For Muslims it is totally forbidden and harwaam to celebrate valentines day. This is a deep conspiracy of eliminating Muslim spirit from this land.”
Mujaddide A’azwam Hajrat Murshid Qibla ‘Alaihis Salaamsays, “To become more popular to the west and to become a figure of introducing a new culture among the whimsical youths of this country, that bootlicker Shefik Rehman at first initiated the valentines day in his weekly magazine ‘jai jai din’ back in 1993. And it was not only him but many other opportunist anti-Islamic factions that worked and still working behind creating one such environment.”
Mujaddide A’azwam Hajrat Murshid Qibla ‘Alaihis Salaam says, “In finding the background of the valentines day, it has been found in many references including the ‘Encyclopaedia Britannica’ and ‘Encyclopaedia Americana’ that there used to be one Roman christian preacher named saint Valentine who was skilled in medical science. He was awarded ‘death sentence’ in 270 A.D. by the second Roman Emperor Claudius for preaching christianity. When he was confined, young boys and girls threw love-letters to him through prison windowpanes. While in confinement, saint Valentine did medical treatments for the blind daughter of the jailor to retrieve her sights. There grew a loving relationship among them. Before his death, he wrote a letter to the girl and concluded, saying, ‘from your valentine’. Many think that, after his name, it was Pope Julius 1 who declared first the 14th of February as valentines day in the year 496 A.D.
Mujaddide A’azwam Hadrat Murshid Qibla ‘Alaihis Salaamsays, “From the histories narrated above, it is only established that this valentines day used to be never a part of the culture of this country let alone Muslim culture. Rather that is a complete anti-Islamic, anti-Muslim custom, originated by western jews and christians, following which is absolutely harwaam and hard kabeera sin for the Muslims. In the name of Valentines Day, these are in fact sheer shamelessness and exhibitionism that go on during this time where Iblis Satan has his dirty waswassa (instigations) coupled with extremity of sexual desires. These are Kabeera sins (worst sins) according to Qur’an and Sunnah and one has to accept tough punishments in the afterworld and would be destined for hell. In this regard, references have come in Hadis Shareef that was narrated by Hajrat Abdullah Ibn Umr RwadiAllahu Ta’ala Anhu that, Huzur Pak Swallallahu Alaihi Wa Sallam Dictated, “One who maintains relationship with certain community shall have his disposals along with that community”. This means that those who shall observe ‘valentines day’ shall be disposed along with those jews, christians and the non-Islamists.” Na’uzubillah!
Mujaddide A’azwam Hadrat Murshid Qibla ‘Alaihis Salaamsays, “The gist is: Those who shall observe ‘valentines day’ today shall commit kufri because valentine’s day is a custom and rite, completely originated and developed by the jews, Christians, fire-worshippers and mushriqs which is indeed a deep conspiracy of eradicating Muslim spirit from this country. Therefore, it is Far’d-Wajib for the Muslims to refrain from all kufri cultures including observance of ‘valentines day’ and prevent all such other kufri practices. And Far’d-Wajib for the government of 97% Muslims with its state-religion Islam is to stop observance of valentines day and all such other harwaam acts while at the same time extend full time cooperation to the Muslims to remain determined on Islam.
তথ্যসূত্র:█║▌│█│║▌║││█║▌│║█║▌ © দৈনিক আল ইহসান | দৈনিক আল ইহসান.